বুধবার, অক্টোবর ২৬, ২০১৬

অবিচারের সংস্কৃতি গড়ে তুলতে মিডিয়ার প্রত্যক্ষ ভূমিকা


কদরুদ্দীন শিশির

প্রথমে কয়েক সংবাদের শিরোনাম এবং স্ক্রীনশট দেখে নিই।

২১ অক্টোবর দৈনিক প্রথম আলোর অনলাইন ভার্সনের একটি সংবাদের শিরোনাম- “তাবেলা হত্যায় নব্য জেএমবি জড়িত: র‍্যাব”

প্রথম আলোর ওয়েবসাইট থেকে নেয়া এই সংবাদের স্ক্রীনশট-

মঙ্গলবার, অক্টোবর ১৮, ২০১৬

এক ‘ভাসুরের’ সঙ্গে ডেইলি স্টারের ‘আপত্তিকর’ সম্পর্ক

গত ১৫ অক্টোবর পরিবেশ বিষয়ক সংস্থা এনভায়রনমেন্ট অ্যান্ড সোস্যাল ডেভেলপমেন্ট অর্গানাইজেশনের (এসডো) এক সংবাদ সম্মেলন আয়োজন করে। সেখানে তাদের সাম্প্রতিক একটি গবেষণার ব্যাপারে গণমাধ্যমকে অবহিত করা হয়। গবেষণাটির টাইটেল ‘মাইক্রোবিড পরিবেশ ও জনস্বাস্থ্যের জন্য নতুন হুমকি’।

শনিবার, অক্টোবর ০১, ২০১৬

দুটি বিচারবহির্ভূত হত্যা, পুলিশ-মিডিয়া ‘ঐক্য’ ও মানবাধিকার

কদরুদ্দীন শিশির

৩০ সেপ্টেম্বর রাতটি ছিল শুক্রবার দিবাগত রাত। এই রাতের শেষের দিকে বাংলাদেশের দুই স্থানে দুটি হত্যাকাণ্ড ঘটে। এর একটি লক্ষ্মীপুর জেলায়, অন্যটি ঢাকার উপকণ্ঠ সাভারে। উভয়টিই ছিল বহুল আলোচিত-সমালোচিত কথিত ‘বন্দুকযুদ্ধে’ হত্যার ঘটনা। উভয় ঘটনাই ঘটে পুলিশের হাতে। সাভারে নিহত ব্যক্তির নাম শাহ আলম নয়ন (৪৪)। তিনি স্থানীয় পৌর যুবদলের সাংগঠনিক সম্পাদক। পুলিশ তাকে ‘মাদক ব্যবসায়ী এবং ১৪ মামলার আসামি’ বলে জানিয়েছে। আর লক্ষ্মীপুরে নিহতের নাম মো. নিজাম (২৮)। তাকে পুলিশ ‘জলদস্য এবং মামলার আসামি’ বলেছে। দু’জনই পুলিশি হেফাজতে থাকাবস্থায় নিহত হয়েছেন।